কালিজিরায় রয়েছে এমন উপাদান, যা পোকামাকড়রা সহ্য করতে পারে না। বিশেষ করে পিঁপড়া তাড়াতে কালিজিরা অসাধারণ। সুতি পাতলা কাপড়ে কালিজিরার ছোট ছোট পোটলা বানিয়ে ঘরের বিভিন্ন জায়গায় রেখে দিন। পোকামাকড়ের উপদ্রব কম হবে। বিশেষ করে আলমারি বা ওয়ারড্রোবে কাপড়ের ফাঁকে ফাঁকে কালিজিরার পোটলা রেখে দিলে
পোকামাকড় ও ফাঙ্গাসের হাত থেকে কাপড় রক্ষা পাবে।
★সর্দি ও ঠাণ্ডাজনিত মাথাব্যথায়ঃ
ঠাণ্ডা লেগে সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে যায় অনেকেরই। এ কারণে অনেকে শ্বাসকষ্ট ও মাথাব্যথাতেও ভোগেন। কালিজিরা এসব সমস্যা থেকে পরিত্রাণ দিতে পারে খুব সহজেই। না, খেতে হবে না! সামান্য কালিজিরা হাতের তালুতে নিয়ে আঙুল দিয়ে ডলে নিন। এরপর পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে ছোট্ট পুটলি তৈরি করুন। এরপর এক নাক বন্ধ করে অন্য নাকে
টানতে থাকুন। বন্ধ নাক খুলে যাবে। একই কাজ
করুন মাথাব্যথাতেও। সাইনোসাইটিসের ব্যথাও এ কাজ করলে কমে যাবে।
★দাঁত ব্যথা নিরাময়েঃ
দাঁত ক্ষয় হলে কিংবা মাঢ়ির কোনো সমস্যা হলে
দাঁতে প্রচন্ড ব্যথা হয়। এই ব্যথা দূর করতে
ব্যবহার করতে পারেন কালিজিরা। কালিজিরার তেল দিতে পারেন দাঁতের ছিদ্রতে বা মাঢ়িতে। অথবা সামান্য কিছু কালিজিরা থেঁতো করে নিয়ে দাঁতের ছিদ্রতে দিন বা মাঢ়িতে প্রলেপ দিন। দাঁতের ব্যথা কিছুক্ষণের মধ্যেই কমে যাবে।
★শিশুদের ঠাণ্ডা লাগা প্রতিরোধেঃ
ছোট শিশুদের চট করে ঠান্ডা লেগে যায়। ঠান্ডার
কারণে বুকে কফ জমে যাওয়া বা শ্বাসকষ্ট শিশুদের খুব ভোগায়। শিশুদের ঠান্ডার সমস্যায় কালিজিরা ও সমপরিমাণ সরিষা মিহি করে বেটে নিয়ে শিশুর মাথার তালু ও বুকে প্রলেপ দিন। দ্রুত সমস্যা দূর হবে।
★গ্যাসের সমস্যা প্রতিরোধেঃ
গ্যাসের কারণে বুকে জ্বালাপোড়া, পেটে ব্যথা বা
পেট ফুলে যেতে পারে। এক্ষেত্রে এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ কালিজিরা ভালো করে ফুটিয়ে নিন। পানি ছেঁকে নিয়ে কুসুম গরম অবস্থায় পান করুন।এতে অনেক ভালো ফল পাওয়া যায়। এছাড়া চিকিৎসা বিজ্ঞানে কালিজিরার অনেক ঔষুধী গুণাবলী রয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধের জন্য ঔষুধ হিসাবে কালোজিরা খুবই ভালো কাজ করে।
পোকামাকড় ও ফাঙ্গাসের হাত থেকে কাপড় রক্ষা পাবে।
★সর্দি ও ঠাণ্ডাজনিত মাথাব্যথায়ঃ
ঠাণ্ডা লেগে সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে যায় অনেকেরই। এ কারণে অনেকে শ্বাসকষ্ট ও মাথাব্যথাতেও ভোগেন। কালিজিরা এসব সমস্যা থেকে পরিত্রাণ দিতে পারে খুব সহজেই। না, খেতে হবে না! সামান্য কালিজিরা হাতের তালুতে নিয়ে আঙুল দিয়ে ডলে নিন। এরপর পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে ছোট্ট পুটলি তৈরি করুন। এরপর এক নাক বন্ধ করে অন্য নাকে
টানতে থাকুন। বন্ধ নাক খুলে যাবে। একই কাজ
করুন মাথাব্যথাতেও। সাইনোসাইটিসের ব্যথাও এ কাজ করলে কমে যাবে।
★দাঁত ব্যথা নিরাময়েঃ
দাঁত ক্ষয় হলে কিংবা মাঢ়ির কোনো সমস্যা হলে
দাঁতে প্রচন্ড ব্যথা হয়। এই ব্যথা দূর করতে
ব্যবহার করতে পারেন কালিজিরা। কালিজিরার তেল দিতে পারেন দাঁতের ছিদ্রতে বা মাঢ়িতে। অথবা সামান্য কিছু কালিজিরা থেঁতো করে নিয়ে দাঁতের ছিদ্রতে দিন বা মাঢ়িতে প্রলেপ দিন। দাঁতের ব্যথা কিছুক্ষণের মধ্যেই কমে যাবে।
★শিশুদের ঠাণ্ডা লাগা প্রতিরোধেঃ
ছোট শিশুদের চট করে ঠান্ডা লেগে যায়। ঠান্ডার
কারণে বুকে কফ জমে যাওয়া বা শ্বাসকষ্ট শিশুদের খুব ভোগায়। শিশুদের ঠান্ডার সমস্যায় কালিজিরা ও সমপরিমাণ সরিষা মিহি করে বেটে নিয়ে শিশুর মাথার তালু ও বুকে প্রলেপ দিন। দ্রুত সমস্যা দূর হবে।
★গ্যাসের সমস্যা প্রতিরোধেঃ
গ্যাসের কারণে বুকে জ্বালাপোড়া, পেটে ব্যথা বা
পেট ফুলে যেতে পারে। এক্ষেত্রে এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ কালিজিরা ভালো করে ফুটিয়ে নিন। পানি ছেঁকে নিয়ে কুসুম গরম অবস্থায় পান করুন।এতে অনেক ভালো ফল পাওয়া যায়। এছাড়া চিকিৎসা বিজ্ঞানে কালিজিরার অনেক ঔষুধী গুণাবলী রয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধের জন্য ঔষুধ হিসাবে কালোজিরা খুবই ভালো কাজ করে।
হাদিসের আলোকে জানা যায়, কালোজিরার
উপকারিতা হলো কালোজিরা একমাত্র سام বা মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের মহৌষধ।
মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে আরোগ্য দান করুন। "আমিন"
উপকারিতা হলো কালোজিরা একমাত্র سام বা মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের মহৌষধ।
মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে আরোগ্য দান করুন। "আমিন"
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন